1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
চনপাড়া বস্তির মলমপার্টি,খয়ের পার্টির প্রধান মাদকের গডফাদার বজলু মেম্বার গ্রেফতার - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ১:৫২ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
ফিলিস্তিনের ইসরাইলের গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ সিভিল রাইটস্ সোসাইটি মানববন্ধন অবৈধপথে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক: রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির পরিচালকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ: তদন্ত কমিটি গঠন! সরকারী দপ্তরে নির্বাচনী প্রচারণা! মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবী ব্যবহার করে হোটেল ব্যবসার আড়ালে বাদলের মাদক,জুয়া ও রমরমা দেহ ব্যবসা বিশ্বনাথে অবশেষে অস্ত্র ও সহযোগী’সহ পুলিশের খাঁচার বন্দি কুখ্যাত ডাকাত আজির টংগী’তে অবস্থিত ‘জাবান হোটেল’ যেনো অশ্লীল নৃত্য প্রদর্শনী ও মদ সেবনের নিরাপদ আড্ডাখানা বরখাস্তের পরও স্বপদে বহাল বিতর্কিত সেই অধ্যক্ষ প্রতিষেধকের অভাবে সেলিম মাদবরের মৃত্যু মিরপুরে মানব পাচার ও দেহ ব্যবসা চক্রের মূল হোতা মারুফের খুটির জোর কোথায়? হোটেল ক্লিনার থেকে কোটিপতি মারুফ !
চনপাড়া বস্তির মলমপার্টি,খয়ের পার্টির প্রধান মাদকের গডফাদার বজলু মেম্বার গ্রেফতার

চনপাড়া বস্তির মলমপার্টি,খয়ের পার্টির প্রধান মাদকের গডফাদার বজলু মেম্বার গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টারঃ

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) ওপর হামলার অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার চনপাড়ার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান-১ বজলুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে তাকে চনপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে র‌্যাব-১ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আব্দুল্লাহ আল মোমেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানান, গত ২৮ সেপ্টেম্বর চনপাড়ার কায়েতপাড়ায় অভিযানে গেলে র‌্যাবের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় চনপাড়ার প্যানেল চেয়ারম্যান-১ বজলুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১।

র‍্যাব জানায়— গত ১০ নভেম্বর রাতে র‌্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সিটি শাহীন নিহত হয়। সিটি শাহীনের সব অপকর্মের সেল্টারদাতা ছিলেন বজলু চেয়ারম্যান। এছাড়া র‍্যাবের ওপর হামলার নেতৃত্ব দেন বজলু।

সম্প্রতি চনপাড়া গিয়ে সরেজমিনে জানা গেছে— নিহত সিটি শাহীনের একটি বড় অপরাধ বাহিনী রয়েছে এলাকায়। তিনি ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং চনপাড়া মাদক নির্মূল কমিটির সদস্যসচিব ছিলেন। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। হামলা-নির্যাতনের ভয়ে শাহীন ও তার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কথা বলার সাহস নেই কারো।

নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক অধিকাংশই জানান, চনপাড়ায় হয় না এমন কোনো কিছু নেই। চনপাড়ায় রাতকে দিন আবার দিনকে রাত বানিয়ে দেওয়া যায়। এখানে এমন কিছু মানুষ আছেন যাদের নিয়ন্ত্রণে বস্তিবাসী। বস্তিতে কোনো অনুষ্ঠান করতে গেলেও প্রভাবশালীদের অনুমতি লাগে। তাদের কথা না শুনলে চলে নির্যাতন ও চাঁদাবাজি।

স্থানীয়রা জানায়— বজলু চেয়ারম্যানের ভয়ে চনপাড়ার কারো মুখ খোলার সাহস নেই। বজলুসহ তার চার ভাই নিয়ন্ত্রণ করে চনপাড়া বস্তি। সঙ্গে রয়েছে কিছু অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী। এসব অপরাধীরা দিনে-দুপুরে মাদকের কারবার, মারধর ও খুনসহ নানা অপরাধ করে বেড়ায়।ঢাকা শহরের খয়ের পার্টি,মলম পার্টির নেতা বজলু মেম্বার

বস্তিবাসী বজলু ও তার লোকজনের বিষয়ে ভয়েও মুখ খোলে না। কথিত আছে— বজলুর কথা ছাড়া সেখানে ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না। তার নামে ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ানো হয় বস্তির শিশুদের। বুয়েট ছাত্র ফারদিন নূর পরশ খুনের জেরে আলোচনায় এসেছে চনপাড়া বস্তির নাম।

বজলুর নামে কেবল রূপগঞ্জ থানাতেই হত্যা, অস্ত্র, মাদকের মামলা মিলিয়ে ১২টি মামলা রয়েছে। অস্ত্র ও খুনের মামলায় এক সময়ের জেলখাটা বজলু এখন নাম লিখিয়েছেন সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তির খাতায়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »